কবিতার স্মরণে।
সাইফুল মুন্না।----------------
ব্যস্ততায় কেটে যাওয়া
প্রতিটি মুহূর্তে,
কবিতাকে ভুলে যাই
কর্মকে পেতে।
তবে,
কবিতা আমায় ভুলে না
কবিতা আমায়,
উষ্ণতায় হাওয়া দেয়
বায়ুমণ্ডলের নীল হয়ে
দেখা দেয় মাথার উপর,
পাথুরে পৃথিবীতে হঠাৎ
চোখে পড়া বৃক্ষচূড়া হয়ে
ভেসে ওঠে উঁচু দালানের উপর।
কবিতা,
গাড়ির কালো ধুয়া হয়ে
আমার নাক-মুখ স্পর্শ করে,
বাতাসের সাথে উড়ে থাকা
ধূলো হয়ে শরীরে জোড়ায়।
সড়ক পার হতে অপেক্ষমান,
প্রতিটি মানুষের রুপ ধরে আসে
দেখা দিতে।
আমি,
কবিতাকে সমীহ করতে পারি না
চিন্তারা আমায় আঁকড়ে ধরে,
অভাব আমাকে শেকল পরাতে আসে।
আমি বলি,
পারবে না।কারণ,
আমার কবিতা আছে,
কিন্তু অভাব তা বুঝে না
তার সাথে যুঝতে হয়।
তাই,
আমি বিশ্বাস করি
কোনও এক প্রহরে আমি
চিন্তা আর অভাবকে নিশ্চিহ্ন করব।
আর,
কবিতা আর আমি হব একাকার।
ব্যস্ততায় কেটে যাওয়া
প্রতিটি মুহূর্তে,
কবিতাকে ভুলে যাই
কর্মকে পেতে।
তবে,
কবিতা আমায় ভুলে না
কবিতা আমায়,
উষ্ণতায় হাওয়া দেয়
বায়ুমণ্ডলের নীল হয়ে
দেখা দেয় মাথার উপর,
পাথুরে পৃথিবীতে হঠাৎ
চোখে পড়া বৃক্ষচূড়া হয়ে
ভেসে ওঠে উঁচু দালানের উপর।
কবিতা,
গাড়ির কালো ধুয়া হয়ে
আমার নাক-মুখ স্পর্শ করে,
বাতাসের সাথে উড়ে থাকা
ধূলো হয়ে শরীরে জোড়ায়।
সড়ক পার হতে অপেক্ষমান,
প্রতিটি মানুষের রুপ ধরে আসে
দেখা দিতে।
আমি,
কবিতাকে সমীহ করতে পারি না
চিন্তারা আমায় আঁকড়ে ধরে,
অভাব আমাকে শেকল পরাতে আসে।
আমি বলি,
পারবে না।কারণ,
আমার কবিতা আছে,
কিন্তু অভাব তা বুঝে না
তার সাথে যুঝতে হয়।
তাই,
আমি বিশ্বাস করি
কোনও এক প্রহরে আমি
চিন্তা আর অভাবকে নিশ্চিহ্ন করব।
আর,
কবিতা আর আমি হব একাকার।